ভ্রষ্টতা আর গোমরাহীর তমসা কাটিয়ে, সীমাহীন অন্ধকারের গভীরতা ওপুরুত্বকে ভেদ করে পথহারা বিভ্রান্ত মানুষকে আলোকিত রাজপথের শাহসোয়ারবানাতে যুগে যুগে আল্লাহ রাববুল আলামীন নবী রাসূলদের পৃথিবীর বুকে প্রেরণকরেছেন। তারা দিকহারা মানুষকে হেদায়াতের স্বর্ণোজ্ল পথে আহ্বানকরেছেন। পৃথিবীতে আল্লাহর রাজ কায়েমের জন্য আজীবন সাধনা করেছেন,সংগ্বাম চালিয়েছেন। সৌভাগ্যবানদের একটি দল প্রতি যুগেই সেই নবীরাসূলগণের ওপর ঈমান এনে তাদের সহযোগী হয়েছেন। হব্বের পথেরঅকাতরে কুগ্ঠাবোধ করেননি সামান্যতম.। সেই সকল হাওয়ারী ও সাহাবাদেরপাশাপাশি প্রতি যুগেই অবিশ্বাসী কাফের মুশরিক ও খোদাদ্রোহী অস্তিত্বজানানও ছিল প্রকট ।প্রতিপদে, প্রতি পদক্ষেপে তারা প্রতিরোধের প্রাচীর তোলার প্রয়াস পেয়েছে । “নবুওয়ত’ ও “রিসালাত’কে অস্বীকার করেই তারাক্ষান্ত হয়নি, বরং হক্রে এই আওয়াজকে স্তব্ধ করে দেয়ার লক্ষ্যে এমন কোনো নিষ্ঠুরতা, নৃশংসতা, অপকর্ম নেই যা তারা অবলম্বন করতে সামান্যতম দ্বিধা
করেছে । এমন কোনো চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র, নির্যাতনের মাত্রা নেই যার সম্ভাব্যতাযাচাই করতে তারা ন্যুনতম পিছপা হয়েছে । অবস্থা তো অনেক ক্ষেত্রে এমন বেগতিক মোড়ে উপনীত হয়েছে যে, আল্লাহ রাববুল আলামীনের প্রেরিত নবী রাসূলদের মনেও ধন্দ, শংঙ্কা এবং অনিশ্চয়তা দানা বেঁধেছে । তারা বলে উঠেছেন (কখন আসবে আল্লাহর সাহায্য) ।
মোটকথা, পুণ্যাত্মা নবী রাসূলগণ যখন অবিশ্বাসী কাফেরদের উদ্ধত আচরণ, নৃশংস নির্যাতন এবং লাগামহীন বীভৎস কথার আক্রমণে ক্ষতবিক্ষত হয়েছেন, মানসিক যাতনায় বিধ্বস্ত হয়েছেন, তখনই আল্লাহ তাআলা তাদের মননে শক্তি যুগাতে, বিধ্বস্ত, ক্ষত-বিক্ষত ও অনিশ্চয়তার দোলাচলে শংষ্কিত মনে সাম্ত্বনার প্রলেপ স্বরূপ অবিশ্বাসী কাফেরদের দীতভাঙ্গা জবাব দানে এমন সব অলৌকিক,
অকল্পনীয়, অসাধারণ ও ব্যতিক্রমী ঘটনার প্রকাশ ঘটিয়েছেন যা তাদেরকে
Reviews
There are no reviews yet.